বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম এর বিষয়টি আমাদের নতুন সমাজের কাছে নতুন একটি বিষয় হলেও এটি কিন্তু সারা পৃথিবীতে শুরু হয়েছে অনেক আগে থেকেই। সত্যি কথা বলতে ঘরে বসে স্বাধীনভাবে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার এ সুযোগ কিন্তু খুব কম পেশায় পাওয়া যায়।
তাছাড়াও অনলাইন ইনকাম (Online Income) এর জন্য আপনার বিশেষ কিছুই প্রয়োজন হবে না। আপনার মেধা কাজে লাগিয়ে আপনি খুব সহজেই কোনো কাজে দক্ষ হয়ে সেটা থেকে নিয়মিত ইনকাম করতে পারেন।
আপনি ছেলে মেয়ে, ছাত্র, চাকরিজীবী যাই হন না কেন, আপনি এই সেক্টর থেকে আয় করতে পারবেন। আপনি একজন ছাত্র বা ছাত্রী হয়ে আপনার পড়ালেখার খরচ যদি আপনি নিজেই জোগাড় করতে পারেন, তাহলে কি সেটা মন্দ হবে?
প্রতিদিন অনেক সময় তো ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার, ইত্যাদিতে ব্যায় করেন। চাইলে এই সময় গুলো শুধু চ্যাটিং আর নিউজফিড ঘুটে নষ্ট না করে এখান থেকেও আয় করা সম্ভব।
এছাড়া পড়া লেখার ফাকে ফাকে বা অবসর সময়ে যদি এই কাজগুলো করেন তাহলে দেখবেন সময়ও নষ্ট হচ্ছেনা এবং পাশাপাশি কোনো খারাপ দিকে মনও যাচ্ছেনা।
আর আপনি যখন নিজের খরচ নিজেই জোগাড় করবেন, তখন দেখবেন আপনার নিজের ভেতরে অন্যরকম একটা সন্তুষ্টি কাজ করছে; অন্যরকম একটা ভালোলাগা কাজ করছে।
তাই অবশ্যই আপনি চেষ্টা এই কাজের ভেতরে ঢুকে পড়ার। কিছু লাগবেনা অনলাইন ইনকাম (Online Income) শুরু করতে আপনার।
শুধু একটি ডিজিটাল ডিভাইস, ইন্টারনেট সংযোগ এবং কাজ করার ইচ্ছা। কিভাবে কি করবেন তার বিস্তারিত নিচে আলোচনা করা হলো।
বর্তমান যুগ ইন্টারনেটের যুগ। এখন ঘরে বসে মানুষ বিশ্বের সব খবরাখবর রাখতে পারছে । বলা যায় পৃথিবী এখন হাতের মুঠোয়। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে অল্প সময়ে ব্যবসায় সফলতার জন্য আগে আমাদেরকে জানতে হবে Digital Marketing কি? অল্প কথায় Digital Marketing হল ইলেকট্রনিক মিডিয়াকে ব্যবহার করে ইন্টারনেট দুনিয়ায় পণ্য, প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ডের প্রচারনা বা বিজ্ঞাপন দেয়া। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে বিজ্ঞাপন দেয়ার হার বর্তমানে সবচেয়ে বেশি। এর কারণ বিশ্বে ৬২.৫ শতাংশ (২০২২ সালের হিসাব অনুযায়ী) মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে তার মধ্যে প্রায় ৭৫ শতাংশ মানুষ নিয়মিত সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে। তাই Social Media ও Digital মাধ্যমগুলো কে কাজে লাগিয়ে ব্যবসার পথ আরো সমৃদ্ধ হচ্ছে। আর ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং এর তুলনায় ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক সাশ্রয়ী এবং লাভজনক । তাই বর্তমান সময়ে বিজনেসগুলোর জন্যে ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক বেশি আবশ্যক।এ Digital Marketing এর সেরা ৮টি মাধ্যম
- Search engine optimization (SEO)
- Search Engine Marketing (SEM)
- Content marketing
- Social Media Marketing(SMM)
- Digital Display Marketing
- Mobile Marketing
- Email Marketing
- Affiliate Marketing
Search engine optimization (SEO)
Search engine optimization বা (SEO) হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যে কোন ওয়েব সাইটের কিওয়ার্ডকে সার্চ ইঞ্জিনে র্যাংক করানো হয় । খুব সহজে যদি একটি উদাহরন দিয়ে বলিঃ আমরা সবাই কম বেশি google.com এ সার্চ করি আর গুগলে যখন কোন কিছু লিখে সার্চ করা হয় তখন গুগোল আমাদেরকে কিছু সার্চ রেজাল্ট দেখায় নিচের ছবিগুলোর মত ।
উপরের ছবিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে “SEO কি” এইটা লিখে সার্চ করার পরে গুগুল আমাদেরকে কিছু সার্চ রেজাল্ট দেখিয়েছে । এখন আপনাকে যদি আমি জিজ্ঞাসা করি আপনি সবচেয়ে আগে কোন রেজাল্টে ক্লিক করবেন ? প্রায় নিশ্চিতভাবে বলা যায় আপনি সবচেয়ে উপরের রেজেল্টটাতে ক্লিক কবেন অধিকাংশ ইউজারদের মত। অর্থাৎ গুগোল এর টপ পজিশনে থাকার করণে প্রথন লিংকটাতে সবচেয়ে বেশি ক্লিক পরবে। আর গুগোল সহ প্রতিটি সার্চ ইঞ্জিনের টপ পজিশনে আপনার Website যেকোন Keyword কে র্যাং করানোর প্রক্রিয়াই হল SEO । SEO করে টপ পজিশনে থাকা website এ সবচেয়ে বেশি ভিজিটর যাবে এটা আশা করি আপনি ইতিমধ্যেই বুঝে গেছেন । বাংলাদেশে SEO সার্ভিস প্রোভাইড করে এমন অনেক কোম্পানি রয়েছে যাদের সাথে তাল মিলিয়ে IMBD Agency এর SEO Service এই ইন্ড্রাস্ট্রিতে সফলতার সাথে বিচরন করছে ।
SEO সাধারণত তিন ধরণের হয়ে থাকে-
- White hat SEO
- Gray Hat SEO
- black hat SEO
SEO সাধারণত তিন ধরণের হয়ে থাকে-
- White hat SEO
- Gray Hat SEO
- black hat SEO
Search Engine marketing (SEM)
Content marketing
যে কোন বিষয় অথবা বস্তু সম্পর্কে একটি সাজানো কন্টেন্ট তার মান বাড়াতে সাহায্য করে। অনলাইনে আপনার কনটেন্ট, যেকোনপোস্ট কিংবা ফোরাম অথবা পণ্যের ডিসকাশনে যাতে আপনার টার্গেটেড কিওয়ার্ডের উপস্থিতি থাকে যাতে খুব সহজে আপনার টার্গেটেড পাঠক বা ক্রেতা আপনার পণ্যকে খুঁজে পেতে পারে সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তাই সময় পর পর মাল্টিমিডিয়া কন্টেন্ট গুলোকে আপডেট করা উচিৎ। সোশ্যাল মিডিয়া কন্টেন্ট পোস্ট করার ক্ষেত্রে অটোমেটিক প্রক্রিয়া ব্যবহার করা উচিৎ। আপনি বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের জন্য আপনার বিষয়বস্তু কাস্টমাইজ করতে পারেন।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ইলেক্ট্রনিক পণ্যের জন্য বিষয়বস্ত সহজ এবং সংক্ষিপ্ত হতে হবে। মনে রাখবেন, একটি কার্যকর কৌশল আপনার পাঠক বা ক্রেতা তৈরি করবে এবং তারা আপনার কাছ থেকে আরো তথ্য জানতে আগ্রহী হবে। একটি ভাল কন্টেন্ট তৈরি করতে পারলে আপনার ব্যবসা ব্র্যান্ডিং জন্য সবচেয়ে ভাল উপায় হবে। তাই Digital Marketing এ ভালো কন্টেন্টের প্রতি মনোযোগী হওয়া উচিত।
Social Media Marketing(SMM)
বিশ্বে মোট ইন্টানেট ব্যবহারকারীদের ৭৫% কোন না কোন সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে যুক্ত।এই বিশাল অংশের মানুষের কাছে সহজে পৌঁছানোর জন্য Social Media Marketing(SMM) একটি কার্যকর পদ্ধতি। সাধারণত সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলতে আমরা ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব, লিঙ্কডিন, পিন্টারেস্ট ও বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে মার্কেটিং করাকে বুঝি। বর্তমান বিশ্বে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মধ্যে ফেসবুক আর ইউটিউব অনেক অনেক বেশি কার্যকরী এবং ফলপ্রসূ।
সারা পৃথিবীতে অনেক গুলো সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং আছে। তার মধ্যে নির্দিষ্ট কিছু দেশে নির্দিষ্ট কিছু সোশ্যাল মিডিয়া খুব বেশি জনপ্রিয়। যেমন- ইন্ডিয়া বাংলাদেশ পাকিস্তান এসব দেশে ইউটিউব, ইন্সটাগ্রাম, হোয়াটস অ্যাপ, ইমো, ভাইবার এই সোশ্যাল মিডিয়াগুলো খুব বেশি জনপ্রিয়। আবার আমেরিকান কান্ট্রিগুলোতে পিন্টেরেস্ট ও রেদ্দিট অনেক বেশি জনপ্রিয়, রাশিয়াতে ভিকে, স্তাম্বলআপন ও টুইটার অনেক বেশি জনপ্রিয়। আমার ফেসবুক এর মাধ্যমে যে মার্কেটিং করি তা ফেসবুক মার্কেটিং এর অন্তগত। ঠিক একইভাবে ইউটিউবে আমরা যে ভিডিও শেয়ার করে বা পোস্ট করে যে মার্কেটিং করি তা ইউটিউব মার্কেটিং এর অন্তগত। আপনি আপনার ওয়েবসাইট এর প্রোডাক্ট গুলো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া তে শেয়ার করার মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারেন ।সমগ্র পৃথিবী এখন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর উপর নির্ভরশীল হয়ে যাচ্ছে । আপনি একটু চিন্তা করলে বোঝতে পারবেন আপনি লাস্ট কবে ফেসবুক বা ইউটিউব ব্যবহার করেন নি। তাহলে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন এটার গুরুত্ব কতখানি। তাই Digital Marketing এ সোশ্যাল মিডিয়াগুলোকে কাজে লাগিয়ে আমূল পরিবর্তন সম্ভব।
Digital Display Marketing
ডিজিটাল ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন গুলো তুলনামূলক কিছুটা ব্যয়বহুল । ওয়েবসাইট বা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যনার , স্লাইড শো , ছবি বা ভিডিও আকারে বিজ্ঞাপন প্রদর্শণ করাকে ডিজিটাল ডিসপ্লে মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে। এসব বিজ্ঞাপন দিতে ব্যয় বেশি হলেও এগুলো গ্রাহক আকৃষ্ট করতে বেশি সাহায্য করে। বর্তমানে LED Display এর মাধ্যমেও অনেকে Digital marketing করছে। আধুনিক এই যুগে ক্রেতা আকৃষ্ট করার জন্য Digital marketing ই হতে পারে সবচেয়ে উত্তম মাধ্যম। তাই আমরা মনে করি প্রপার মার্কেটিং এ ব্যবসার ৭০% সফলতা নিহিত।
Mobile Marketing
জিএসএমএর হিসাবে বিশ্বজুড়ে মুঠোফোন সংযোগ সংখ্যা বর্তমানে ৪৯২ কোটি। এর মধ্যে ৫০ শতাংশ বা ২৪৬ কোটি সংযোগ ব্যবহৃত হচ্ছে স্মার্টফোনের মাধ্যমে। এটি ২০২০ সালে বেড়ে ৬৬ শতাংশ হবে।বর্তমান বিশ্বে স্মার্ট ফোন ব্যবহারের হার খুব দ্রুত বাড়ছে।মোবাইল ব্যবহার করে আরো বেশি সফলভাবে আপনার যেকোন পণ্যের প্রচার ও বিক্রয় করতে পারেন দ্রুত সময়ে। Digital marketing এর বিশাল অংশ স্মার্টফোন কে কেন্দ্র করে হচ্ছে।
মোবাইল মার্কেটিং এ বিভিন্ন ক্ষেত্র রয়েছে । তার মধ্যে অন্যতম-
- SMS Marketing
- MMS Marketing
প্রতি ৩ মিনিটে মোট ফোন ব্যবহারকারীর ৯৭% টেক্সট মেসেজ ওপেন করে থাকে। প্রতি সেকেন্ডে ৫২০৮৩ টি টেক্সট মেসেজ আদান প্রদান হয়ে থাকে। ২৫% আন্তর্জাতিক মিডিয়া এবং মার্কেটং এক্সজিকিউটিভ তাদের প্রতিষ্ঠানের সমস্যাগুলো মোবাইলেরমাধ্যমে সমাধান করে থাকে। ৭০% মোবাইল ব্যবহারকারীরা তাদের কেনাকাটার জন্য মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকে। এসবের ভিত্তিতে বলা যায় মোবাইল মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্যতম মাধ্যম। মোবাইল প্রযুক্তি যত আপডেট হচ্ছে মানুষের চাহিদাও তত আধুনিক হচ্ছে ।তাই ব্যবসায়ীক প্রচারণাকেও আপডেট করতে হবে।আর এর জন্য Digital Marketing হতে পারে সবচেয়ে সঠিক ও যুগান্তকারী সমাধান। Bulk SMS Marketing এর সাথে অনেকেই কম বেশি পরিচিত । কারণ আমাদের সকলের ফোনেই কম বেশি বিভিন্ন রকম অফারের এসএমএস এসে থাকে যা অদিকাংশ ক্ষেত্রেই বিরক্তিকর প্রায় সবার কাছে । তবে সঠিকভাবে SMS Marketing করতে পারলে আপনি অবশ্যই লাভবান হতে পারবেন । কি ধরনের SMS পাঠাতে হবে এবং সেটা মাস্কিং নাকি নন মাস্কিং হবে তা সঠিকভাবে আগে থেকেই প্লান করে নিতে হবে । অন্যথায় অনেকের মত আপনার টাকাও জলে ঢালার মত অবস্থা হবে ।
Email Marketing
ইমেইল এর মাধ্যমে কোন পণ্য বা সার্ভিসের মার্কেটিং করাকে সাধারন ভাবে Email Marketing বলা হলেও এর ক্ষেত্র টি বিশাল। ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে একটি সাজানো আর্টিকেল বা কন্টেন্ট এর মাধ্যমে গ্রাহকের কাছে পণ্যের গুণাগুণ তুলে ধরে, তাকে ওই পন্য ক্রয়ে আগ্রহী করে তোলা। এর মাধ্যমে অল্প সময়ে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে যাওয়া যায়। স্মার্ট ইমেইল প্রেরণের মাধ্যমে ব্যবসায় লাভবান হওয়া সম্ভব।
Email Marketing সাধারণত তিনটি ধাপে করা যেতে পারে-
- Email Template
- Email Collection
- Email Delivery
Email Template
প্রথমে Email Marketing এর জন্য ইমেইল টেম্পলেট বানাতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে মাথায় রাখতে হবে যে, আপনার ইমেইলে যে পণ্যটি সম্পর্কে লিখবেন সেটি দেখতে কেমন হবে। তার উপর ভিত্তি করে সুন্দর শব্দ চয়নের মাধ্যমে ভালো আর্টিকেল বা কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে যা পড়ে গ্রাহক যেন পণ্যের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠে। আর এতে সাহায্য করতে একটি সন্দর রেসপন্সিভ ইমেইল টেমপ্লেট।
Email Collection
Email Marketing এর অন্যতম একটি কাজ হলো প্রচুর পরিমাণ ইমেইল কালেক্ট করা। কারণ এই ইমেইল এড্রেসগুলোতেই আপনি পণ্য বা ব্যবসা সম্পর্কে আপনার বক্তব্য গ্রাহকের কাছে পাঠাবেন এবং ক্রয় করার জন্য উৎসাহিত করবেন। যত বেশি ইমেইল সংগ্রহ করা যাবে বিক্রির সম্ভাবনা তত বেশি বেড়ে যাবে । তবে সঠিক অডিয়েন্সের কাছে আপনার ইমেইল টি পাঠাতে হবে।
Email Delivery
ইমেইল মার্কেটিং এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো ইমেইল ডেলিভারী করা। ইমেইলগুলো ডেলিভারী করার জন্য SMTP (simple mail transfer protocol) সার্ভার প্রয়োজন হয় । সাধারন ভাবে আমরা মেইল পাঠানো জন্য যে সাইটগুলো ব্যবহার করি যেমন Verizon, Comcast, AOL, Gmail, Yahoo, GoDaddy, Earthlink ইত্যাদি। এই সাইটগুলো আপনাকে বেশি পরিমাণ মেইল একদিনে পাঠাতে দিবে না। অথচ আপনাকে হয়তো প্রতিদিন হাজার হাজার মেইল বা লক্ষ মেইলও পাঠাতে হতে পারে । তাই নিজে SMTP সার্ভার কিনে সেটআপ করে যত ইচ্ছা পাঠাতে পারবেন। একজন সফল ও ভালো মানের ইমেইলে মার্কেটার হতে হলে অবশ্যই আপনার একটি ভালো মানের SMTP সার্ভার প্রয়োজন হবে।
প্রপার Email Marketing হতে পারে কম খরচে ব্যপক Digital Marketing এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ।
Affiliate Marketing
Affiliate Marketing কে সাধারণ ভাবে বলা যায় অন্যের প্রডাক্ট মার্কেটিং করা । অন্যর পণ্য বিক্রি করে যে কমিশন পাওয়া যায় সে কমিশনকে অ্যাফিলিয়েট কমিশান বলে। যেমন আমার দোকানের মাল আপনি প্রচার প্রচারনা করে বিক্রি করলেন। তার বিনিময়ে আপনাকে কিছু কমিশান দিলাম । সারা বিশ্বে হাজার হাজার কোম্পানি অ্যাফিলিয়েট অপশন রাখার ফলে তাদের প্রচুর প্রোডাক্ট বিক্রি হয় এবং হাজার হাজার মার্কেটার এই প্রডাক্ট বিক্রি করে কমিশন নিচ্ছে । Amazon, Alibaba Themeforest, ebey, সহ প্রায় সব বড় বড় কম্পানি অ্যাফিলিয়েট কমিশান দিয়ে থাকে। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে Amazon affiliate. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিভিন্ন ভাবে করা যায়।
এই সব ছাড়াও Digital Marketing এর ক্ষেত্র আরো ব্যপক ও বিশাল। Digital World এর Digital সব প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিশ্ব প্রতিনিয়িত এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু প্রতিটি মাধ্যমে সফলতার জন্য প্রয়োজন সঠিক নিয়ম মেনে কাজ করা। Digital Marketing এর প্রতিটি সেক্টরের জন্য রয়েছে ভীন্ন ভীন্ন কৌশল। এসবের ভিত্তিতে আমাদের IMBD Agency দিচ্ছে প্রপার ডিজিটাল মার্কেটিং এর নিশ্চয়তা।
0 Comments